ঈমানদারের মুল ঠিকানা আহলে বায়তে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর মহবত
আল্লাহ তা’য়ালা পবিত্র কুর’আনে এরশাদ করেন হে হাবীব ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আপনি বলে দিন আমি তোমাদের নিকট এর বিনিময়ে কোন প্রতিদান চায় না কিন্তু আমার নিকটবর্তী অর্থার আমার আওলাদে পাকের প্রতি ভালবাসা চায়।
আহলে বায়তে রাসুল কে এমন ভাবে ভালবাসতে হবে যেভাবে কোন মাছ পানি ছাড়া থাকতে পারে না, পানি ব্যাতিত যে মাছ ছটফট করতে করতে মরে যায় ঠিক তেমনি আহলে বায়াত রাসুল কে নিজের জানের চেয়েও ভালবাসতে হবে। নিজের দুষমন কে সহ্য করতে পারবে কিন্তু দুষমনে রাসুল ও দুষমনে আহলে বায়তে রাসুল কে কোন মুহুর্তে প্রশ্রয় দেওয়া সম্ভব না, প্রতিবাদ করতে হবে প্রয়োজনে যুদ্ব করে নিজের জীবন দিতে হবে। যার সম্মুখে সরকারে মুস্তফা ও আহলে বায়তে রাসুলের শানে বেয়াদবি করা হলো কিন্তু সে ব্যাক্তি কোন প্রতিবাদ বা কোন কম্পন সৃষ্টি করেনি প্রকৃতপক্ষে সে ঈমানদার নয় বরং মুনাফিক। মুনাফিকের কাজ হলো উভয় পক্ষ কে খুশি করা ও নিজের স্বার্থ ঠিক রাখা, নিশ্চয় মুনাফিক গণ জাহান্নামের নিম্নস্থানে অবস্থান করবে এবং সেদিন তাদের জন্য কোন সাহায্যকারী থাকবে না ( আল কুর’আন)।
ঈমানদার ব্যাক্তি কখনো পরকাল কে ভয় করে না কারণ তার সরকারে মুস্তফা সন্তুষ্টি এবং সরকারে মুস্তফা কিয়ামতের দিন শাফা’য়াত করবেন।